حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ الْوَاسِطِيُّ حَدَّثَنَا خَالِدٌ عَنْ بَيَانٍ عَنْ قَيْسٍ قَالَ سَمِعْتُهُ يَقُوْلُ قَالَ جَرِيْرُ بْنُ عَبْدِ اللهِ مَا حَجَبَنِيْ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم مُنْذُ أَسْلَمْتُ وَلَا رَآنِيْ إِلَّا ضَحِكَ
জারীর ইব্নু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি ইসলাম গ্রহণ করার পর রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর গৃহে প্রবেশ করতে কোনদিন আমাকে বাধা প্রদান করেননি এবং যখনই আমাকে দেখেছেন, মুচকি হাসি দিয়েছেন।
(আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৪০ প্রথমাংশ, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৩৫৪৬ প্রথমাংশ)
وَعَنْ قَيْسٍ عَنْ جَرِيْرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ قَالَ كَانَ فِي الْجَاهِلِيَّةِ بَيْتٌ يُقَالُ لَهُ ذُو الْخَلَصَةِ وَكَانَ يُقَالُ لَهُ الْكَعْبَةُ الْيَمَانِيَةُ أَوْ الْكَعْبَةُ الشَّأْمِيَّةُ فَقَالَ لِيْ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم هَلْ أَنْتَ مُرِيْحِيْ مِنْ ذِي الْخَلَصَةِ قَالَ فَنَفَرْتُ إِلَيْهِ فِيْ خَمْسِيْنَ وَمِائَةِ فَارِسٍ مِنْ أَحْمَسَ قَالَ فَكَسَرْنَا وَقَتَلْنَا مَنْ وَجَدْنَا عِنْدَهُ فَأَتَيْنَاهُ فَأَخْبَرْنَاهُ فَدَعَا لَنَا وَلِأَحْمَسَ
জারীর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
জারীর (রাঃ) আরো বলেন, জাহিলী যুগে যুল-খালাসা নামে একটি ঘর ছিল। যাকে কা‘বায়ে ইয়ামানী ও কা‘বায়ে শামী বলা হত। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে বললেন, তুমি কি যুল-খালাসার ব্যাপারে আমাকে শান্তি দিতে পার? জারীর (রাঃ) বলেন, আমি আহমাস গোত্রের একশ পঞ্চাশ জন ঘোড়-সওয়ার সৈন্য নিয়ে যাত্রা করলাম এবং (প্রতীমা ঘরটি) বিধ্বস্ত করে দিলাম। সেখানে যাদেরকে পেলাম হত্যা করলাম। এসে রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - কে খবর জানালাম। তিনি আমাদের জন্য এবং আহমাস গোত্রের জন্য দু‘আ করলেন।
(আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৪০ শেষাংশ, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৩৫৪৬ শেষাংশ)